নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল - নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি জায়েজ

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল, এই প্রশ্নটি বর্তমান সময়ে অনেকেই জিজ্ঞাসা করে থাকেন। আজকের এই আর্টিকেলে মূলত আমরা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল নাকি হারাম সে বিষয়টি ইসলামের আলোকে জেনে নেব। তাহলে আপনারা খুব সহজেই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি জায়েজ কিনা তা বুঝতে পারবেন। নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল, এটি জানার জন্য পুরো পোস্টটি তাই মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল
বর্তমানে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর কর্ম পরিধি দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের দেশেও নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম করার প্রবণতা শুরু হয়েছে। মুসলিম অধ্যুষিত এলাকার মানুষ হিসেবে অনেকের ভেতরেই প্রশ্ন জাগতে পারে যে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল? অথবা ইসলামে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি জায়েজ আছে? আপনাদের সুবিধার্থে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা মূলত নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল নাকি হারাম এ ব্যাপারটি ইসলামী নীতিমালার আলোকে তুলে ধরব। সেই সাথে এ ব্যাপারে আপনারা বিভিন্ন ইসলামী ব্যক্তিত্বের মতামতও জানতে পারবেন।

সূচিপত্র - নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল ও নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি জায়েজ তা জানুন

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কী?

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং মূলত অনলাইন ভিত্তিক স্বাধীন একটি মার্কেটিং কার্যক্রম। এই মার্কেটিং এর যাবতীয় কর্মকাণ্ড স্বাধীন প্রতিনিধিদের দ্বারা পরিচালনা করা হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং নিজের বাসা বাড়ি থেকেই নিয়ন্ত্রণ করা হয়ে থাকে। নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর সাথে জড়িত কর্মচারীরা তাদের কাজের বিনিময়ে কোম্পানি থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন লাভ করে। এভাবেই নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানি এবং শ্রমিকদের আন্তঃ যোগাযোগের মাধ্যমে তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মার্কেটিংয়ের যাবতীয় কর্মকাণ্ড ও মুনাফা লাভ করার প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়। অনেকেই এ ব্যাপারে প্রশ্ন করে থাকেন যে ইসলামের দৃষ্টিতে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল? এ বিষয়ে পোস্টের পরবর্তী অংশে আলোচনা করা হবে। 

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল?

বর্তমান সময়ের তুমুল জনপ্রিয় নেটওয়ার্ক মার্কেটিং পদ্ধতি ইসলামের দৃষ্টিতে কতটুকু সংগতিপূর্ণ এবার সেই বিষয়টি আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে ইসলামের দৃষ্টিতে হালাল এবং হারাম বিষয়াবলী চিহ্নিত করে দেওয়া হয়েছে। ইসলামে ব্যবসায়িক নীতির ক্ষেত্রে অনুমোদিত বিষয় হলো, ব্যবসাটি অবশ্যই বৈধ এবং অনুমোদিত হতে হবে। কোন ব্যবসার সম্পর্কে শরীয়তে কোন নিষেধাজ্ঞা না থাকলে ধরে নিতে হবে সে ব্যবসাটি হালাল। নেটওয়ার্ক ও মাল্টিলেভেল মার্কেটিং এর মধ্যে শরীয়ত বহির্ভূত অনেক ব্যাপার রয়েছে। তার মধ্যে কয়েকটি বিষয় হলো:
  • সেখানে শ্রম ও বিনিময় বিহীন শ্রম বিদ্যমান রয়েছে। 
  • একটি চুক্তির জন্য আর একটা শর্ত আরোপ করার নিয়ম রয়েছে। 
  • সাফল্য আসার অনিশ্চয়তা রয়েছে। 
  • জুয়া অথবা জুয়ার সাদৃশ্য লেনদেন রয়েছে। 
  • সুদ আদান প্রদানের ব্যাপারও রয়েছে। 
  • বাতিল উপায়ে মানুষের সম্পদ ভোগ করার সম্ভাবনা রয়েছে। 
  • বর্ধিত মূল্যে অধিক মুনাফায় ক্রয়-বিক্রয় রয়েছে। 
  • প্রতারণা ও ধোঁকা দেওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। 
এখানে উল্লেখিত প্রতিটি বিষয়ই ইসলামী ব্যবসা ও আয় রোজগারের পরিপন্থী। কোন ব্যবসায়িক লেনদেনের ক্ষেত্রে যদি ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক কোন বিষয় লক্ষ্য করা যায় তবে সেই ব্যবসাটি কখনোই হালাল হবে না। সুতরাং নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বর্তমান সময়ের প্রেক্ষিতে কোনভাবেই পুরোপুরি হালাল হতে পারে না। কেবলমাত্র ইসলামিক পদ্ধতিতে ব্যবসায়িক লেনদেন সম্পন্ন করলেই সেটি হালাল হিসেবে গণ্য হবে। 

নেটওয়ার্ক মার্কেটিং হারাম কেন

বন্ধুরা আপনারা ইতোমধ্যে জেনে ফেলেছেন নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল কিনা এবং এর পেছনে থাকা কিছু কারণসমূহ। এবার আপনাদের উদ্দেশ্যে আরো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরব নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি জায়েজ? নিচের অংশটি পড়ে কুরআন ও হাদিসের আলোকে জেনে নিন নেটওয়ার্ক মার্কেটিং হারাম কেন। 
  1. মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেন, "হে ঈমানদারগণ! তোমরা একে অপরের সম্পত্তি অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না; কিন্তু তোমাদের পরস্পর রাজী হয়ে ব্যবসা করা বৈধ" [সূরা আন-নিসা : ২৯]। অর্থাৎ নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ অপরকে ঠকানো অথবা তাকে উপযুক্ত মূল্য পরিশোধ করার যে বিষয়টি রয়েছে তা কোনভাবেই শরীয়ত সমর্থিত নয়। 
  2. নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে শ্রম বিহীন বিনিময়ের একটি বিষয়ে লক্ষ্য করা যায়। কারণ এক্ষেত্রে দুজন ব্যক্তির মধ্যে একজন যদি নির্ধারিত পয়েন্ট পূরণ করে তবে সে কোম্পানি থেকে একটি বিশেষ অ্যামাউন্টের কমিশন পেয়ে থাকে। কিন্তু অপরজন কোম্পানির নিকট ক্রেতা আনা সত্ত্বেও নির্ধারিত পয়েন্ট পুরণে ব্যর্থ হলে সে কোন কমিশন পায় না। ফলে ইসলামের দৃষ্টিতে এটি বিনিময় বিহীন শ্রমের দৃষ্টান্ত হিসেবে উপস্থাপিত হয়। এর সম্পর্কে সহিহ্ হাদিসে রয়েছে, "কিয়ামতের দিন আমি তিন শ্রেণীর ব্যক্তির সাথে ঝগড়া করবো। (এক) যে ব্যক্তি আমার নামে ওয়াদা করে তা খেলাপ করে। (দুই) যে ব্যক্তি কোনো স্বাধীন ব্যক্তিকে বিক্রয় করে তার মূল্য ভোগ করে এবং (তিন) যে ব্যক্তি কোনো শ্রমিককে কাজে নিযুক্ত করে তার কাছ থেকে কাজ আদায় করার পর কোনো মজুরী পরিশোধ করে না" [সহীহ বুখারী : ২২২৭]। সুতরাং এ দৃষ্টিতে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল তা আপনারা বুঝতে পেরেছেন। 
  3. মাল্টিলেভেল মার্কেটিং এর হারাম হওয়ার পেছনে আরো একটি কারণ হলো এটিতে কোন নিশ্চিত ইনকামের নিশ্চয়তা নেই। এমনকি শ্রম দেওয়ার পরেও বঞ্চিত হওয়ার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। তাই অনিশ্চয়তা এবং অস্পষ্টতা থাকলে সেই ব্যবস্থা ইসলামের দৃষ্টিতে বৈধ নয়। 
  4. নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সুদ, ঘুষ ও জুয়ার মতো লেনদেন কার্য সম্পন্ন হতে পারে। শ্রমবিহীন বিনিময় ইসলামের দৃষ্টিতে সুদের অন্তর্ভুক্ত। আর সুদকে পুরোপুরিভাবে ইসলামে হারাম করা হয়েছে। মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বর্ণনা করেন, "হে মু’মিনগণ! মদ, জুয়া, মূর্তিপুজার বেদী ও ভাগ্য নির্ণায়ক শর ঘৃণ্য বস্তু, শয়তানের কার্য। সুতরাং তোমরা তা বর্জন করো, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো" [সূরা মায়িদা, আয়াত নম্বর : ৯০]। 
  5. তাছাড়াও বাতিল পন্থায় অধিক মূল্যে সেবা বিক্রি কর ইসলামের দৃষ্টিতে জায়েজ নেই। এটিতে যেমন শ্রমিকের সাথে প্রতারণা করা হয় ঠিক তেমনি ক্রেতাদেরকেও যথেষ্ট ধোঁকা দেওয়া সম্ভাবনা রয়েছে। নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এ যেহেতু একজন অপরজনের উপর নির্ভরশীল সে ক্ষেত্রে প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।
সুতরাং আপনারা বুঝলেন ইসলামী শরীয়তের আলোকে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি জায়েজ কিনা। আর নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল পুরোপুরিভাবে বোঝার জন্য পোস্টটি শুরু থেকে পুনরায় পড়ে নিন। 

রেফার করে ইনকাম করা কি জায়েজ হবে

রেফার করে ইনকাম করার বিষয়টিও অনেকটা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর অন্তর্ভুক্ত। তাই রেফার করে ইনকাম করা মোটেই জায়েজ নয়। আপনারও তো ইতোমধ্যে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল সে সম্বন্ধে ধারণা পেয়েছেন। এবার রেফার করে ইনকাম করা জায়েজ নয় কেন তার মূল কারণগুলো জেনে নিন। 
  • কোন অ্যাপ কিংবা সেবা রেফার করার মাধ্যমে আপনি যে কমিশন পান সেটি অনেকটা শ্রমবিহীন ইনকামের মত। যা ইসলামে পুরোপুরি নিষিদ্ধ। এক্ষেত্রে অন্যের সম্পদ ভোগ করা হয়ে থাকে। 
  • রেফার করে ইনকাম হবে কিনা এ বিষয়টি অনিশ্চিত থাকে কারণ আপনি যাকে সেবাটি রেফার করলেন সে যদি ডাউনলোড করে তবেই আপনি কমিশন পাবেন। আর সে ডাউনলোড না করলে কোন কমিশন পাবেন না। যেহেতু এখানে অনিশ্চয়তা রয়েছে তাই ইসলামের দৃষ্টিতে এটি সমর্থনযোগ্য নয়। 
  • তাছাড়াও রেফার করার ক্ষেত্রে একটি চুক্তির পাশাপাশি আর একটি চুক্তি করা হয়, যে কেউ ডাউনলোড করলেই কেবল আপনি নির্দিষ্ট কমিশন পাবেন। একই কাজের দুটি চুক্তি করা ইসলামের দৃষ্টিতে জায়েজ নয়। আশা করি আপনারা বুঝে গেছেন রেফার করে ইনকাম করা জায়েজ হবে কিনা। আর নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল এ ব্যাপারটি জানার জন্য পোষ্টের আগের অংশটি পড়ে ফেলুন। 

শরীয়তের দৃষ্টিতে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং 

আমরা ইতোমধ্যে কুরআন ও হাদিসের আলোকে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং জায়েজ না হওয়ার উল্লেখযোগ্য সকল কারণ আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। এতে করে আপনারা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল কিনা তা বুঝেছেন। সুতরাং জেনে শুনে কেউ যদি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করার মাধ্যমে ইনকাম করেন তবে সেটি কোনভাবেই জায়েজ হবে না। আর নেটওয়ার্ক মার্কেটিংয়ে যদি ইসলামিক শরীয়তের সকল শর্ত পূরণ করা হয় তবে সেটি হালাল হতে পারে। নেটওয়ার্ক মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্যই থাকে, কিভাবে অন্যের ওপর চাপ সৃষ্টি করে দ্রুত কাজ আদায়ের মাধ্যমে ধনী হওয়া যায়। এতে করে ব্যবসার মূল পেশাদারিত্ব থেকে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানি দূরে সরে যায়। 

আর নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কাদের সাথে জড়িত প্রতিটি ব্যক্তি কোনভাবেই তার ইনকামের বৈধতা দিতে পারেনা। তাই যথাসম্ভব ইসলামী অনুশাসন মেনে চলে সঠিক পদ্ধতিতে ব্যবসা কার্য পরিচালনা করাই উত্তম। এ সম্পর্কে হাদিসে রয়েছে, "ক্রেতা-বিক্রেতা পৃথক না হওয়া পর্যন্ত তাদের এখতিয়ার থাকবে। যদি তারা সত্যবাদী হয় ও সবকিছু বিশদভাবে স্পষ্ট করে তবে তাদের বেচাকেনায় বরকত দেয়া হয়। আর যদি তারা মিথ্যা বলে ও প্রতারণা করে তবে তাদের ব্যবসায় বরকত চলে যায়"। অতএব, ব্যবসায় বরকত লাভ করার জন্য শরীয়তের বিধান অনুসরণ করা জরুরী।

উপসংহার 

বন্ধুরা আজকের এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল তথা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি জায়েজ সে সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা পেয়ে গেছেন। আশা করি নেটওয়ার্ক মার্কেটিংয়ের ব্যাপারে ইসলামের দিকনির্দেশনা কি তা এখন আপনাদের সামনে সুস্পষ্ট হয়েছে। আপনারা চাইলে এই পোস্টটি অন্যদেরকে শেয়ার করার মাধ্যমে তাদেরকেও নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল কিনা এ তথ্যটি জানিয়ে সচেতন করুন। মহান আল্লাহ আমাদের ব্যবসায় অধিক বরকত দান করুন। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ইসলামিক পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটে নজর রাখুন। ধন্যবাদ। 

FAQs (এমএলএম নিয়ে প্রশ্নোত্তর)

প্রশ্নঃ MLM এর অর্থ কি?
উত্তর: বহুস্তরে বিপণন করার ব্যবসায়িক আধুনিক পদ্ধতিকে এমএলএম বলা হয়। বর্তমানে এমএলএম পদ্ধতিতে গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা করা নজির মিলছে। 

প্রশ্নঃ নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কি হালাল? 
উত্তরঃ না, শরীয়তের নীতির সাথে সাংঘর্ষিক হওয়ার কারণে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং তথা মাল্টি লেভেল মার্কেটিং হালাল হবে না। 

প্রশ্নঃ বাংলাদেশে বৈধ এমএলএম কোম্পানি আছে কি?
উত্তরঃ আসলে এমএলএম পদ্ধতি হলো গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা করার একটি মাধ্যম। এমএলএম কে যতই বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করা হোক না কেন, এই ব্যবসা পদ্ধতির অধিকাংশ মুনাফা ‌যা অর্জিত হয় তা ইসলামী শরীয়তের সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক। তাই বাংলাদেশে বৈধ এমএলএম একটি আই ওয়াশ মাত্র।

প্রশ্নঃ নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সফলতার হার কত?
উত্তরঃ এমএলএমের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় নেটওয়ার্ক মার্কেটিংয়ে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের মধ্যে সফলতার হার প্রায় ২৫%। তবে ৫০% মানুষই এক্ষেত্রে তাদের মূলধন হারিয়ে থাকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
এই পোস্টে কমেন্ট করতে এখানে ক্লিক করুন

অনির্বাণ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url