গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম - গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়া যাবে কি
পোস্ট সূচিপত্র - গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম - গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়া যাবে কি
কলায় কি কি উপাদান থাকে - পাকা কলায় কি থাকে
বাংলাদেশের প্রায় সকল অঞ্চলেই বাণিজ্যিকভাবে কলা চাষ করা হয়ে থাকে। ৮-৯ ইঞ্চির একটি পাকা কলা থেকে ১২০ কিলো ক্যালরি শক্তি পাওয়া যায়। গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা জেনে নেওয়ার পূর্বে কলায় কি কি ভিটামিন আছে এ ব্যাপারটি অবগত হয়ে নেওয়া ভালো। তবে চলুন কলায় কি কি খাদ্য উপাদান অধিক পরিমাণে রয়েছে তার তালিকা দেখে নিই।
- পটাশিয়াম
- ভিটামিন সি
- ফাইবার
- প্রোটিন
- সুগার
- কার্বোহাইড্রেট
- ম্যাঙ্গানিজ
- ভিটামিন বি৬
- ভিটামিন বি ১২
- আঁশ
- ফ্যাট
- কপার
- বায়োটিন
- ম্যাগনেসিয়াম
গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়া যাবে কি?
গর্ভাবস্থায় কি কলা খাওয়া যাবে এটি স্বাভাবিকভাবেই অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে। গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা জেনে নেবার পূর্বে গর্ভবতী মহিলারা কলা খেলে কি হয় এবং কলা খাওয়া যাবে কিনা এ বিষয়টি খোলাসা হওয়া দরকার। গর্ভাবস্থায় কলা খেলে তেমন কোন ক্ষতি নেই তবে কিছু বিষয় মাথায় রেখে কলা খেতে হবে। কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ভিটামিন বি এবং মিনারেল থাকে যা আমাদের দেহের জন্য উপযোগী।
আরও পড়ুন: জলপাই আচার বানানোর নিয়ম - জলপাই আচারের রেসিপি ও উপকারিতা
এছাড়াও কলাতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ডায়েটরি ফাইবার উপস্থিত রয়েছে। গর্ভবতী নারীদের জন্য ফাইবার জাতীয় খাবার খাওয়া অধিক জরুরী কেননা এ সকল ফাইবার গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। তবে গর্ভাবস্থায় এত বেশি পরিমাণ কলা খাওয়া উচিত নয় যেন দেহে ফাইবার বেড়ে গিয়ে হজমের সমস্যা দেখা। তবে গর্ভবতী নারীদের দেহে পুষ্টিবর্ধনের জন্য অবশ্যই কলা খাওয়া যেতে পারে।
গর্ভাবস্থায় দিনে কয়টি কলা খাওয়া যাবে
গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার নিয়ম
বন্ধুরা আপনারা নিশ্চয়ই গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক। তবে তার পূর্বে আপনাদের গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার নিয়ম কেমন হওয়া উচিত, সে বিষয়টি জেনে রাখা আবশ্যক। গর্ভকালীন সময় ডাক্তাররা মায়েদের পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া ও বিশ্রাম নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে। ঠিক তেমনি গর্ভাবস্থায় উপযোগী একটি খাবার হলো কলা, পটাশিয়াম সমৃদ্ধ এই ফলটি মা ও শিশু উভয়ের স্বাস্থ্যের জন্যই অনেক উপকারী।
গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার আদর্শ সময় হলো সকালে খালি পেটে থাকা অবস্থায়। এ সময় কলা খেলে কলার ভেতরা থাকা গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান গুলো পরিপূর্ণভাবে আমাদের দেহের কাজে লাগে। পাকা কলা খালিও খাওয়া যায়। আবার পাউরুটি, দুধ, বিস্কুট, মাখন, জুস ইত্যাদি সাথে মিক্স করেও খাওয়া যেতে পারে। গর্ভাবস্থায় পানি শূন্যতা কাটাতে কাঁচা কলাও রান্না করে খাওয়া যায়। গর্ভবতী মায়েদের শরীরের জন্য কলা কতটা উপকারী তা আপনারা পোষ্টের পরবর্তী অংশ পড়লেই পুরোপুরি জানতে পারবেন।
গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা | গর্ভবতী মহিলারা কলা খেলে কি হয়
বন্ধুরা আপনাদের সাথে ইতোমধ্যে গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার নিয়ম শেয়ার করেছি। কলার পুষ্টি উপাদান গুলো থেকে নিশ্চয়ই এতক্ষণে ধারণা করতে পেরেছেন গর্ভাবস্থায় এটি একজন মায়ের দেহে কতটা উপকারী প্রভাব ফেলতে পারে। যারা গর্ভাবস্থায় আছেন অথবা খুব দ্রুতই গর্ভবতী হতে যাচ্ছেন তাদের জন্য গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সমৃদ্ধ পোষ্টের এই অংশটি অনেক কার্যকরী হবে বলে প্রত্যাশা করছি। তবে চলুন জেনে নিই গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন কলা খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায়।
গর্ভাবস্থায় পাকা কলা খাওয়ার উপকারিতাঃ
- বমি বমি ভাব ও অসুস্থতা দূর করণে: কলাতে থাকা ভিটামিন বি৬ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানসমূহ গর্ভাবস্থায় দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বহু গুণে বৃদ্ধি করে। এ সময় যেকোনো শারীরিক অসুস্থতা নিরাময়ে গর্ভবতী নারীদের পাকা কলা খাওয়ার বিকল্প নেই।
- শিশুর জন্মগত ত্রুটি হ্রাস: কলা ফোলেট নামক উপাদানটির দারুন উৎস হিসেবে কাজ করে। এই ফলের শিশুদের মেরুদন্ড ও মস্তিষ্কের বিকাশে নিয়ামকের ভূমিকা পালন করে। তাই গর্ভাবস্থায় কলা খেলে করবে শিশুর ফোলেটের চাহিদা পূরণ হয়।
- স্বাস্থ্যকর ত্বক ধরে রাখা: গর্ভাবস্থায় অনেকের ত্বকে রুক্ষ ও শুষ্ক ভাব দেখা দেয়। এক্ষেত্রে কলাতে থাকা ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে যেকোনো চর্মরোগ প্রতিরোধ করে। সেজন্য গর্ভাবস্থায় স্বাস্থ্যকর ত্বক ধরে রাখতে প্রতিদিন অন্তত দুটি কলা খাওয়া যেতে পারে।
- দ্রুত এনার্জি বাড়াতে: পাকা কলায় উচ্চমাত্রায় শর্করা ও ফাইবার রয়েছে যা খুব দ্রুতই দেহের শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে। মাত্র দুটি কলা থেকে আপনি ২০০ কিলো ক্যালরি পর্যন্ত শক্তি পেয়ে যাবেন। তাই গর্ভাকালীন সময় থেকে অন্তত তিন মাস নিয়মিত কলা খান।
- শিশুর স্নায়ুতন্ত্র উন্নত করতে: গর্ভের শিশুর স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশ ও উন্নতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো কলাতে থাকা ভিটামিন বি৬। শিশুর কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র বিকাশ নিশ্চিত করতে গর্ভাবস্থায় হাতের কাছে প্রয়োজনীয় এই ফলটি রেখে দিন।
- অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ: রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া রোগ সৃষ্টি হতে পারে। অতিরিক্ত রক্তস্বল্পতা দেখা দিলে দেহের ত্বক ফ্যাকাশে হয়ে যায় এবং শারীরিক দুর্বলতা বৃদ্ধি পায়। এ অবস্থা প্রতিরোধে গর্ভকালীন সময়ে আয়রনসমৃদ্ধ পাকা কলা খাওয়ার জুরি মেলা ভার।
- হাড়ের পুষ্টি ও বৃদ্ধি সাধন: শরীরের হাড় গুলো ক্যালসিয়ামের কারণে পরিপূর্ণ পুষ্টি লাভ করে থাকে। আর কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। মা ও শিশুর হাড়ের বৃদ্ধি অব্যাহত রাখার জন্য অবশ্যই গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার বিকল্প নেই।
- অম্লতা প্রতিরোধ ও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি: কলাতে থাকা উপাদানগুলো পেট ফোলা ভাব, গ্যাস্ট্রিক, আলসার, বদহজম প্রভৃতি পেটের সমস্যার বিরুদ্ধে প্রহরীর মত কাজ করে। গর্ভাবস্থায় পরিমিত কলা খেলে এটি পানিশূন্যতা, কোষ্ঠকাঠিন্য সহ পেটের অম্লতা ও গ্যাস দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতাঃ
বন্ধুরা ইতোমধ্যে আপনারা গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্বন্ধে ফলপ্রসু ধারণা লাভ করেছেন। এবার গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খেলে কি ধরনের উপকার পাবেন তা জেনে নিন।
- কাঁচা কলা খেলে এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের সহায়তা করে।
- গর্ভের শিশুর স্নায়ুর বৃদ্ধি ও মস্তিষ্ক গঠনে কাজ করে।
- ভিটামিন সি ও ফাইবারের বৃহৎ উৎস হিসেবে দেহ গঠনে ভূমিকা রাখে।
- দেহের ওজন স্বাভাবিক রাখতে ভূমিকা রাখে।
- পাতলা পায়খানা ও বদ হজমের বিরুদ্ধে কাজ করে।
- শরীরে ক্ষুধা বৃদ্ধি করে ও পুষ্টি যোগায়।
- কাঁচা কলার এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- পায়ের মাংসপেশি মজবুত করে।
- মেজাজ পরিবর্তনের সমস্যা দূর করে মানসিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখে। নিজেকে টেনশন মুক্ত রাখে।
- গর্ভের শিশুর পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে তার বিকাশ ত্বরান্বিত করে।
গর্ভাবস্থায় কলার মোচা খাওয়ার উপকারিতা
- রক্তের মূল উপাদান হিমোগ্লোবিনকে শক্তিশালী করার জন্য কলার মোচা এক অনন্য উপাদান। গর্ভাবস্থায় রক্তশূন্যতায় ভুগলে কলার মোচা রান্না করে খেতে পারেন।
- কলার মোচায় আয়রনের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও আয়োডিন রয়েছে। গর্ভাবস্থায় গলগন্ড রোগ দেখা দিলে কলার মোচা খাওয়ার বিকল্প নেই।
- গর্ভকালীন সময়ে গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্কের গঠনের 70 ভাগই মায়ের পেটে থাকা অবস্থায় সম্পন্ন হয়ে থাকে। কলার মোচায় থাকা উপাদান গুলো গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্ক গঠন ও স্নায়বিক উন্নতিতে সাহায্য করে।
- গর্ভাবস্থায় নারীদের মাসিক বন্ধ হয়ে গেলে শারীরিক দুর্বলতা কাটানোর জন্য কলার মোচা আশীর্বাদ স্বরূপ কাজ করে। এটি মেনোপজ হওয়া নারীদের হাড়ের গঠন শক্তিশালী করে।
- গর্ভাবস্থায় ত্বক ও চুলের যত্নে কলার মোচা দারুন ভূমিকা রাখে। এ সময় চোখের সমস্যা দেখা দিলে কলার মোচা খাওয়া যেতে পারে। সর্বোপরি কলার মোচায় থাকা উপাদানগুলো মা ও শিশু উভয় স্বাস্থ্যের জন্যই অতীব জরুরী এবং উপকারি।
গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়া কি ক্ষতিকর | গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার অপকারিতা
বন্ধুরা, আজকের এই আর্টিকেল থেকে তো আপনারা গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্বন্ধে বিস্তর ধারণা লাভ করেছেন। এখন গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার নিয়মও আপনাদের অজানা নয়। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থায় কলা খেলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।তবে চলুন কারণসহ বিস্তারিত জেনে নিই গর্ভাবস্থায় কখন কলা খাওয়া এড়িয়ে চলবেন।
আরও পড়ুন: বরই খেলে কি উপকার হয় - গর্ভাবস্থায় বরই খাওয়ার উপকারিতা
- একেক মানুষের খাদ্য সহ্য করার ক্ষমতা একেক রকম। অনেকের কলা খেলে ঠান্ডা জনিত সমস্যার সহ বমি বমি ভাব, মর্নিং সিকনেস দেখা দেয়। মহিলাদের ক্ষেত্রে এ বিষয়টি অধিক হারে লক্ষণীয়। তাই গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়া সহ্য করতে না পারলে স্বাস্থ্যগত দিক বিবেচনায় তা এড়িয়ে চলাই ভালো।
- কলায় প্রচুর পরিমাণে মিষ্টি উপাদান থাকে যা ব্লাড সুগারকে বাড়িয়ে দিতে পারে। যেসব গর্ভবতী নারীরা পূর্ব থেকে ডায়াবেটিস রোগে ভুগছেন, গর্ভাবস্থায় কলা খেলে তাদের ডায়াবেটিস বেড়ে যেতে পারে।
- গর্ভাবস্থায় কলা খেলে নারীদের অতিরিক্ত ওজন অন্যান্য শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। যার ফলে বৃদ্ধি ও গর্ভের সন্তানের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। তাই গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত ওজন বাড়া এড়াতে চাইলে অল্প পরিমাণে কলা খাওয়া উচিত। কেননা কলায় অতিরিক্ত ক্যালরি ও ফ্যাট রয়েছে।
- তাছাড়াও অতিরিক্ত কলা খেলে দেহে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে গিয়ে অনিয়মিত হৃদ-স্পন্দন, মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা ইত্যাদি সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। সেজন্য অতিরিক্ত কলা খাওয়া গর্ভাবস্থায় পরিহার করা উত্তম।
- গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত কলা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেট ফাঁপা সহ হজমের বহুবিধ সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এ সময় কলা খাওয়া সীমিত করা উচিত।
- যে সমস্ত নারীদের অ্যালার্জি রয়েছে তাদের কলা খেলে এলার্জি হচ্ছে কিনা তা যাচাই করে নেওয়া জরুরি। অন্যথায় কলা খাওয়ার জন্য এলার্জি সৃষ্টি হলে তা গর্ভবতী নারীর স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে।
শেষ বার্তাঃ গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম - গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়া যাবে কি
প্রিয় বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সামনে বিস্তারিতভাবে আমরা গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা, গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার নিয়ম, গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়া যাবে কি না ইত্যাদির বিষয়গুলো সম্পর্কে যথাযথ তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। পোস্টটি পড়ে নিশ্চয়ই আপনারা গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ কতটা তা অনুধাবন করতে পেরেছেন। অতএব, গর্ভাবস্থায় মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় এবং সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতে খাদ্য তালিকায় নির্দ্বিধায় পাকা ও কাঁচা কলা সংযুক্ত করতে পারে। প্রতিনিয়ত স্বাস্থ্য বিষয়ক পোস্ট পেতে আমাদের সঙ্গেই থাকুন।
অনির্বাণ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url